ঢাকা ১০:২৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ৩ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গুইমারায় নয় শতাধিক ফলন্ত আমগাছ কেটে নিল দুর্বৃত্তরা

আবুল হোসেন রিপন, গুইমারা, খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি: খাগড়াছড়ির গুইমারার হাফছড়ির আকবরের দোকানের পশ্চিমে সাত শতাধিক ফলন্ত আমগাছ কেটে নিয়েছে দুর্বৃত্তরা। বৃহস্পতিবার রাত্রে উক্ত বাগানের গাছ কাটা হয়। এবং জসিমের দোকানের পশ্চিমে আরও দুইশতাধিক আমগাছ সহ সর্বমোট নয়শতাধিক গাছ কেটে ফেলে তারা।

আম বাগান মালিক হানিফ বলেন, বৃহস্পতিবার রাত আমার বাগানের গাছ গুলো কে বা কাহারা কেটে ফেলে। সকালে আমি বাগানে গিয়ে দেখি আমার বাগানের সম্পূর্ণ গাছই কাটা। আমি সর্বসান্ত হয়ে গেলাম।

একই ভাবে নওসর আলীর একশ, হাফছড়ি জামে মসজিদের দুইশতাধিক, কাজি আবদুস সালাম মাষ্টারের দুইশতাধিক আমগাছ ও কেটে ফেলা হয়।

ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন গুইমারা উপজেলার নির্বাহি কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) আল আমিন হালদার, গুইমারা উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো: সাইফুল ইসলাম সোহাগ, গুইমারা প্রেসক্লাবের সভাপতি নুরুল আলম, গুইমারা থানার কর্মকর্তা, গুইমারা রিজিয়ন, সিন্দুকছড়ি জোনের প্রতিনিধি এবং উপজেলা বিএনপি, এবং এলাকাবাসি।

উক্ত ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন এলাকাবাসি। এবং তারা বলেন গুইমারার শান্ত পরিবেশকে অশান্ত করার জন্য একটি মহল উঠেপড়ে লেগেছে। এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে সঠিক বিচার এবং ক্ষতিপূরন দাবি করেছেন ভুক্তভোগীরা।

ট্যাগস :
জনপ্রিয়

পরীমণির সঙ্গে দ্বন্দ্বের মিটমাট নারী সাংবাদিকের

গুইমারায় নয় শতাধিক ফলন্ত আমগাছ কেটে নিল দুর্বৃত্তরা

আপডেট : ০৭:১০:৪১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৪

আবুল হোসেন রিপন, গুইমারা, খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি: খাগড়াছড়ির গুইমারার হাফছড়ির আকবরের দোকানের পশ্চিমে সাত শতাধিক ফলন্ত আমগাছ কেটে নিয়েছে দুর্বৃত্তরা। বৃহস্পতিবার রাত্রে উক্ত বাগানের গাছ কাটা হয়। এবং জসিমের দোকানের পশ্চিমে আরও দুইশতাধিক আমগাছ সহ সর্বমোট নয়শতাধিক গাছ কেটে ফেলে তারা।

আম বাগান মালিক হানিফ বলেন, বৃহস্পতিবার রাত আমার বাগানের গাছ গুলো কে বা কাহারা কেটে ফেলে। সকালে আমি বাগানে গিয়ে দেখি আমার বাগানের সম্পূর্ণ গাছই কাটা। আমি সর্বসান্ত হয়ে গেলাম।

একই ভাবে নওসর আলীর একশ, হাফছড়ি জামে মসজিদের দুইশতাধিক, কাজি আবদুস সালাম মাষ্টারের দুইশতাধিক আমগাছ ও কেটে ফেলা হয়।

ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন গুইমারা উপজেলার নির্বাহি কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) আল আমিন হালদার, গুইমারা উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো: সাইফুল ইসলাম সোহাগ, গুইমারা প্রেসক্লাবের সভাপতি নুরুল আলম, গুইমারা থানার কর্মকর্তা, গুইমারা রিজিয়ন, সিন্দুকছড়ি জোনের প্রতিনিধি এবং উপজেলা বিএনপি, এবং এলাকাবাসি।

উক্ত ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন এলাকাবাসি। এবং তারা বলেন গুইমারার শান্ত পরিবেশকে অশান্ত করার জন্য একটি মহল উঠেপড়ে লেগেছে। এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে সঠিক বিচার এবং ক্ষতিপূরন দাবি করেছেন ভুক্তভোগীরা।