ঢাকা ১১:২১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৪, ৮ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পলাশ গজারিয়া ইউনিয়নের রাস্তার বেহাল দশা,এই যেনো এক মরন ফাদঁ 

হাজী জাহিদ, পলাশ নরসিংদী।

গজারিয়া ইউনিয়ন এর রামপুর হতে ঝালোঘাটা বাজার হয়ে তালতলী রাস্তা..
যেই রাস্তাটি গজারিয়া ইউনিয়নের ১, ২ ও ৪ নং ওয়ার্ড এর জনগণের উপজেলা যাতায়াতের একমাত্র রাস্তা এই রাস্তাটি ভেঙে বেহাল দশা হয়ে এখন মরন ফাঁদে পরিনত হয়েছে ।এই রাস্তাটির জয়পুরা নামক স্থানে প্রবল বর্ষণের ফলে ভাঙ্গনের সৃষ্টি হয়।গত ২০ দিন যাবত এই গুরুত্বপূর্ণ রাস্তাটি ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় পড়ে আছে।উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, প্রকৌশলী,পি আই ও সহ সকলেই অবগত আছেন।বার বার তাদের তাগাদা দেয়ার পরও এখনো পর্যন্ত নেয়া হয়নি কোনো পদক্ষেপ।এই বিষয়ে গজারিয়া ইউনিয়ন পরিষদ এর চেয়ারম্যান জাকির হোসেন চৌধুরীর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন,আমি জানার সাথে সাথে নিজে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করি,এমন কি উপজেলা পি আই ও কে নিয়ে পরিদর্শন করি।পলাশ উপজেলায় সবচেয়ে বড় গরুর বাজার তালতলী গরুর বাজার।এই বাজার কে কেন্দ্র করে প্রচুর গরু বোঝাই গাড়ি নিরুপায় হয়ে এই ঝুঁকিপূর্ণ রাস্তা দিয়ে চলাচল করছে।নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক জয়পুরা গ্রামের এক মুরুব্বী জানায় নদী খননের মাটি রাস্তার পাশে জমা ছিল যে গুলু কেটে না নিলে হয়তো এই রাস্তাটি আজকে এই অবস্থা হতো না।তিনি আরো জানায় ৪ নং ওয়ার্ড এর মেম্বার আরিফ মিয়া রাতের আধারে এই মাটি কেটে ইট ভাটায় বিক্রি করে দেয়।সাধারণ পথচারীদের সাথে কথা বললে তারা আফসুস করে বলে আমরা কার কাছে বললে এই সমস্যার সমাধান হবে জানিনা।আমাদের কথা কে শোনে? তবে আমরা দ্রুত এই রাস্তাটির সংস্কার চাই,নয়তো যেকোনো সময় উপজেলা সদরের সাথে এই এলাকার মানুষের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়তে পারে।যেকোনো মুহূর্তে ঘটতে পারে প্রাণনাশের মতো মারাক্তক দুর্ঘটনা। আরিফ মেন্বার কে মুঠোফোনে কথা বলে তিনি মাটি কেটে নিয়ে গেছেন কি জানতে চাইলে তিনি প্রথমে রেগে যান পরে তার সাথে দেখা করতে বলেন, এবং তিনি নদীর পাড়ের মাটি কাটা স্বীকার করেন।রাস্তার পাশের মাটি কাটা অস্বীকার করেন, এবং এব্যপারে উর্ধতন কর্মকর্তাকে অবহিত করেন।

ট্যাগস :
জনপ্রিয়

মাধবদীতে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগে গ্রেফতার রাকিবুলের শাস্তির দাবিতে সংবাদ সম্মেলন

পলাশ গজারিয়া ইউনিয়নের রাস্তার বেহাল দশা,এই যেনো এক মরন ফাদঁ 

আপডেট : ০৯:১২:১৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ জুন ২০২৪

হাজী জাহিদ, পলাশ নরসিংদী।

গজারিয়া ইউনিয়ন এর রামপুর হতে ঝালোঘাটা বাজার হয়ে তালতলী রাস্তা..
যেই রাস্তাটি গজারিয়া ইউনিয়নের ১, ২ ও ৪ নং ওয়ার্ড এর জনগণের উপজেলা যাতায়াতের একমাত্র রাস্তা এই রাস্তাটি ভেঙে বেহাল দশা হয়ে এখন মরন ফাঁদে পরিনত হয়েছে ।এই রাস্তাটির জয়পুরা নামক স্থানে প্রবল বর্ষণের ফলে ভাঙ্গনের সৃষ্টি হয়।গত ২০ দিন যাবত এই গুরুত্বপূর্ণ রাস্তাটি ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় পড়ে আছে।উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, প্রকৌশলী,পি আই ও সহ সকলেই অবগত আছেন।বার বার তাদের তাগাদা দেয়ার পরও এখনো পর্যন্ত নেয়া হয়নি কোনো পদক্ষেপ।এই বিষয়ে গজারিয়া ইউনিয়ন পরিষদ এর চেয়ারম্যান জাকির হোসেন চৌধুরীর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন,আমি জানার সাথে সাথে নিজে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করি,এমন কি উপজেলা পি আই ও কে নিয়ে পরিদর্শন করি।পলাশ উপজেলায় সবচেয়ে বড় গরুর বাজার তালতলী গরুর বাজার।এই বাজার কে কেন্দ্র করে প্রচুর গরু বোঝাই গাড়ি নিরুপায় হয়ে এই ঝুঁকিপূর্ণ রাস্তা দিয়ে চলাচল করছে।নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক জয়পুরা গ্রামের এক মুরুব্বী জানায় নদী খননের মাটি রাস্তার পাশে জমা ছিল যে গুলু কেটে না নিলে হয়তো এই রাস্তাটি আজকে এই অবস্থা হতো না।তিনি আরো জানায় ৪ নং ওয়ার্ড এর মেম্বার আরিফ মিয়া রাতের আধারে এই মাটি কেটে ইট ভাটায় বিক্রি করে দেয়।সাধারণ পথচারীদের সাথে কথা বললে তারা আফসুস করে বলে আমরা কার কাছে বললে এই সমস্যার সমাধান হবে জানিনা।আমাদের কথা কে শোনে? তবে আমরা দ্রুত এই রাস্তাটির সংস্কার চাই,নয়তো যেকোনো সময় উপজেলা সদরের সাথে এই এলাকার মানুষের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়তে পারে।যেকোনো মুহূর্তে ঘটতে পারে প্রাণনাশের মতো মারাক্তক দুর্ঘটনা। আরিফ মেন্বার কে মুঠোফোনে কথা বলে তিনি মাটি কেটে নিয়ে গেছেন কি জানতে চাইলে তিনি প্রথমে রেগে যান পরে তার সাথে দেখা করতে বলেন, এবং তিনি নদীর পাড়ের মাটি কাটা স্বীকার করেন।রাস্তার পাশের মাটি কাটা অস্বীকার করেন, এবং এব্যপারে উর্ধতন কর্মকর্তাকে অবহিত করেন।