ঢাকা ০১:১৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঠাকুরগাঁওয়ে এক রাতে তৈরি ঐতিহ্যবাহী বালিয়া মসজিদ

শাওন আমিন ।

ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়া মসজিদ তৈরি হয়েছিল এক রাতেই। জ্বিন-পরীরা সারারাত জেগে এই মসজিদ বানিয়েছে। অনেক রকমের কারুকার্যময় অলংকরণ ও পুরু দেয়াল গড়তে গড়তে রাত শেষ হয়ে যায়। দিনের আলোয় জ্বিন-পরীরা থাকে না, তাই গম্বুজের কাজ শুরু না করেই তারা চলে যায়। অসম্পূর্ণ থেকে যায় মসজিদটি- ঠাকুরগাঁওয়ের প্রাচীন মসজিদ সম্পর্কে প্রচলিত আছে এমনই লোককাহিনী।মসজিদের ছাঁদে একই সাইজের তিনটি গম্বুজ ও আটটি মিনার আছে। যার মধ্যে চার কোণের চারটি মিনার বড় এবং বাকি চারটি ছোট। ভিত্তিসহ পুরো মসজিদটিই চুন-সুরকির মর্টার এবং হাতে পোড়ানো ইট দিয়ে নির্মিত। ইটে কোনো কাজ না থাকলেও মসজিদের দেয়ালের বিভিন্ন স্থানে ইট কেটে বিভিন্ন নকশা তৈরি করা হয়েছে।

ঠাকুরগাঁও সদর থেকে ১৫ কিলোমিটার দূরে বালিয়া গ্রামে অবস্থিত ‘বালিয়া মসজিদ’। স্থানীয় জমিদার গুলমতি চৌধুরানী এই মসজিদের নির্মাতা। যদিও বিবি গুলমতি চৌধুরানীর নামেই ছিল জমিদারি। মসজিদের গায়ে খোদাই করা তারিখ অনুসারে এটি তৈরি হয় ১৩১৭ বঙ্গাব্দে।

ট্যাগস :

পলাশে রাশিদুজ্জামান দুলালের বিরুদ্ধে শিশুশিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ

ঠাকুরগাঁওয়ে এক রাতে তৈরি ঐতিহ্যবাহী বালিয়া মসজিদ

আপডেট : ০৭:০১:৪০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৩

শাওন আমিন ।

ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়া মসজিদ তৈরি হয়েছিল এক রাতেই। জ্বিন-পরীরা সারারাত জেগে এই মসজিদ বানিয়েছে। অনেক রকমের কারুকার্যময় অলংকরণ ও পুরু দেয়াল গড়তে গড়তে রাত শেষ হয়ে যায়। দিনের আলোয় জ্বিন-পরীরা থাকে না, তাই গম্বুজের কাজ শুরু না করেই তারা চলে যায়। অসম্পূর্ণ থেকে যায় মসজিদটি- ঠাকুরগাঁওয়ের প্রাচীন মসজিদ সম্পর্কে প্রচলিত আছে এমনই লোককাহিনী।মসজিদের ছাঁদে একই সাইজের তিনটি গম্বুজ ও আটটি মিনার আছে। যার মধ্যে চার কোণের চারটি মিনার বড় এবং বাকি চারটি ছোট। ভিত্তিসহ পুরো মসজিদটিই চুন-সুরকির মর্টার এবং হাতে পোড়ানো ইট দিয়ে নির্মিত। ইটে কোনো কাজ না থাকলেও মসজিদের দেয়ালের বিভিন্ন স্থানে ইট কেটে বিভিন্ন নকশা তৈরি করা হয়েছে।

ঠাকুরগাঁও সদর থেকে ১৫ কিলোমিটার দূরে বালিয়া গ্রামে অবস্থিত ‘বালিয়া মসজিদ’। স্থানীয় জমিদার গুলমতি চৌধুরানী এই মসজিদের নির্মাতা। যদিও বিবি গুলমতি চৌধুরানীর নামেই ছিল জমিদারি। মসজিদের গায়ে খোদাই করা তারিখ অনুসারে এটি তৈরি হয় ১৩১৭ বঙ্গাব্দে।